নাদিয়া মুরাদ নামটা কেমন জেনো চিনা চিনা লাগে হুম তাই ২০১৮ সালের শান্তি
বিজয়ী এক সাহসী নির্য়াতিত মেয়ের ইতিহাস।
ইরাকের একজন ইয়াজিদি কির্দি মানবাধিকার কর্মী।বেড়ে ওঠা ইরাকের ছোট্ট একটি গ্রামে। ২০১৪ সালে হটা্য কনে
গ্রামে আইএস প্রবেশ করে তার গ্রামে।সেই দিন গ্রামের সবাইকে অস্তের
মুখে করে একটি গ্রামের স্কুলে রাখা। ছেলে দের আলাদা করে বাহিরে দাঁড় করে রাখা হয়।
নাদিয়ার ৬ ভাইকে হত্যা করে তখনি।নাদিয়া সহ আরো মেয়েদের সাথে করে নিয়ে যাই আইস তারপর যৌনদাসী হিসাবে
বিক্রি করে দেই।তারপর সিরিয়ান, ইরাকি, তিউশিনিয়ান,আইএস জঙ্গি দের লালসার শিকার হন বারবার যন্ত্রনায় কেটে যাচ্ছিলো তার সময়।
এর তিন মাস পর অনেক কষ্টে এক মুসলিম পরিবারের সাথে পালিয়ে আসেন।পালইয়ে এসে থেমে যাই নি। বরং নেমে পড়েন আইএস এর
হাতে বন্ধী নারীদের মুক্তির সংগ্রামে।তারপর তিনি জাতিসংঘ এর মানবাধিকার নিরাপওা পরিষধে ২০১৫ সালে তার কথা তুলে
ধরেন।
*নাদিয়া মুরাদ বলেন:-
আমাদের যখন বন্ধী
করা হলো তখন ওদের যৌন নির্যাতনের কথা শুনে মনে হয় নিজেকে শেষ করে দিই।কিন্তু এমন
পাশবিক লালসার শিকার হই যেন মরেই যেতাম।কিন্তু
আমাদের ওরা অন্য পক্ষে যৌন দাসি হিসাবে বিক্রি
করে দেই।
তার পর ধষিত হয় অনেক বার। জঙ্গিরা
নারী ও বন্ধী দের দাস হিসাবে বিক্রি করার জন্য এীতদাস বাজার গড়ে তুলে ছিলো এবং একই
সাথে তাদের ধর্ম ত্যাগ করার জন্য বাধ্য করছিলেন।
তখন তিনি পালিয়ে আসেন এক পরিবারের সাহায্যে।তার পর তিনি
স্বেচ্ছার হয়ে ওঠেন বন্ধী নারী দের ফিরিয়ে
আনার।ধর্ষন হয়ে
ওঠে তার যুদ্ধাস্ত্র।তার পর তিনি অনেক বার সফল হন। বর্তমানে
তিনি কাজ করে চলেছেন।
০৫ অক্টবর ২০১৮ ওসলোতে শান্তিতে নোবেল পুরষ্কার পান
নাদিয়া মুরাদ।
আসলেই নাদিয়া মুরাদ আমাদের অনুপ্রেরনা কিছুটা হলেও।শত
কষ্টেও হার মানে নি।



0 Comments